Posts

https://www.purusattom.com/

পরমপ্রেমময় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী "শিল্প"

  সকল ইষ্টপ্রাণ ভাই-বোন দাদা-দিদিদের আমার রা-নন্দিত জয়গুরু। সবার জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা রইলো পরমপিতার রাতুল চরণে--- শ্রী শ্রী ঠাকুরের কথা প্রসঙ্গ ও  বাণী র মাঝে আমারা আমাদের জীবনের  চলার পথ খুঁজে পাওয়া যায়। শ্রী শ্রী ঠাকুরের অমৃত সুধা মধ্যে দিয়ে মনোবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান,দর্শনবিজ্ঞান সকল দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।তাই আমরা যদি শ্রী শ্রী ঠাকুরের অমৃত বাণী গুলো মন দিয়ে পড় উচিত। আজকের অংশবিশেষ শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত 'অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে নেওয়া।             বিষয় : শিল্প শ্রম ক'রে আয় যে-জন ধরে        সম্পদ তা'রে সেবা করে।১। খেটে-খুটে দিলে আয়       তবেই মানুষ অর্থ পায়।২। বিনিময়ে আয়ের অর্থ       যা' করবি তা'য় নিজের স্বত্ব।৩। আয় যা'করিস তা'র বদলে        কিনলে জানিস নিজের বলে।৪। কাজ না ক'রে যে-জন পায়        সেই পাওয়াতেই তা'রে খায়।৫। আয়ে খাটিয়ে দেয় না        লক্ষ্মীরে সে পায় না।৬। খাটে-খোটে লোকসান       মন্দ বুদ্ধি নিছক জান।৭। দেয় না আয়, কেবল চায়       শয়তানী তা'র পায়-পায়।         নমস্কার বন্ধুরা। আমার পোস্ট টির বা

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী "কৃষি"

 শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী " কৃষি " সকল ইষ্টপ্রাণ ভাই-বোন দাদা-দিদিদের আমার রা-নন্দিত জয়গুরু। সবার জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা রইলো পরমপিতার রাতুল চরণে--- আজকের অংশবিশেষ শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত 'অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে নেওয়া।               বিষয় : কৃষি মালিকের কৃষি মালিকের খাজনা        দিতেই কৃপণ চৌর্য্য-মনা।৯। কৃষির খাজনা দিতে আপদ        গণেই চৌর্য্য-বিশারদ।১০। চোত-বোশাখের মাঝখানে কর      আশুব্রীহির বপন শেষ, খরা-ঝরা হোক না যেমন       প্রায়ই ফসল পাবি বিশেষ।১১।      ঝাড়ের তেজে বীজের গোঁ           ক্ষেত বুঝে তাই বীজটি রো।১২।    উর্ব্বরা নয় ক্ষেতটি যেথায়       সুবীজও কি ফলবে সেথায়?১৩।       যেমন বীজটি ফেলবি ক্ষেতে            পাবেও তাহা অঙ্কুরেতে।১৪।         ভালও যদি ফসল ক্ষেতের                হয়না তফাত বীজের জাতের।১৫।       ক্ষেতের গুণে বীজের বাড়           যেমনি বীজ তেমনি ঝাড়।১৬।         গজান গুণ থাকলে ক্ষেতের             হয় তা তফাৎ বীজের জাতের।১৭।        খাই-দাই-চলা ধানের ক্ষেত            

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী " সমাজ "

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী " সমাজ   সকল ইষ্টপ্রাণ ভাই-বোন, দাদা-দিদিদের আমার আন্তরিক জয়গুরু। সবার জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা রইলো পরমপিতার রাতুল চরণে--- আজকের অংশবিশেষ শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত 'অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে নেওয়া অমৃত বাণী।                                    বিষয়-: সমাজ                                    সব বৈশিষ্ট্যের স্বতঃ গতি        এক আদর্শে হ'লে, পারস্পরিক সুহৃৎ চলায়          সমাজ তা'কেই বলে।১। সমাজই তো উপচে উঠে           রাষ্ট্রে দীপ্তি পায়, বিধান-মাফিক সটান চলায়             বর্দ্ধনাতে ধায়।২। এক আদেশে চলে যা'রা           সমাজ গজায় জানিস্ তা'রা।৩।            ফের ওরে ফের ইষ্টদেবের              স্বার্থলাভে জীবন ব', ধন্য হ'বি, মান্য পাবি,        অমর সুধায় অমর হ'।৪। পূর্ব্বমহান স্বীকার ক'রে          পিতৃকৃষ্টি পূরণ যা'তে, উন্নতিতে ধরবি তাহা       বাড়বি তা'তে জাতির সাথে।৫।  পূর্ব্বতনের সূত্র ছিঁড়ে         আসুক নাকো যেই মহান, উন্মাদনা গেলেই ন

শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ডের বাণী " জনন - নীতি "

  শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত অনুশ্রুতি' গ্রন্থের             প্রথম খন্ডের বাণী " জনন - নীতি " সবাইকে আমার আন্তরিক জয়গুরু। সবার জন্য একটি সুন্দর ভবিষ্যতের প্রত্যাশা রইলো পরমপিতার রাতুল চরণে--- আজকের অংশবিশেষ শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র বর্ণিত 'অনুশ্রুতি' গ্রন্থের প্রথম খন্ড থেকে নেওয়া।             বিষয় : জনন-নীতি কৃষ্টিজাত সংস্কারের জৈবী সংগঠন সৃষ্টি করে রজোবীজের ধরন-ধারণ,   বিসদৃশ সম্মিলনে অসমত্বে ধায় সমত্বকে হারিয়ে ফেলে বিকৃতিতে পায়।১। মৃত্যুকালে যে-ভাব ধ'রে      ছেড়ে শরীর যায় জীবন, জন্মে আবার তেমনি স্থানে       ওই ভাবের পথ পায় যখন।২। অতিদৈহিক সত্তা জানিস       কাম-কামনার ভরে ঘন হ'য়ে শুক্রাণুতে       বীজ-শরীরটি ধরে, শুক্রাণুটি সঙ্গত তা'র       ডিম্বকোষে মেশে, কোষ-বিভাগে বেড়ে ওঠে      বৈশিষ্ট্যতে ভেসে।৩। এক নিষেকে রেত-শরীরী         অযুত জীবন ধায়, ডিম্বকোষটি যেমন ধরে         তেমনি শরীর পায়; জীবাণুটি লিঙ্গ-শরীর কামের পথে বীজেই স্থির, ভাবসঙ্গত ডিম্বকোষে       গিয়েই দেহধারে, স্ত্রীদেহেতে তা'র ফলেতে       ক্রমবিকাশে বাড়ে।৪। রজ-বীজে যা'-কিছু